আপনার প্রিয় সন্তানেরা পড়ালেখায় ভালো করুক
আপনি কি চান ... ?
আপনার প্রিয় সন্তানেরা পড়ালেখায় ভালো করুক এবং জীবনে সফল হোক...
তাহলে নিচের বিষয়গুলো মন দিয়ে পড়ুন ...
আশা করি উপকারে আসবে ...
"আসলে সাফল্যের মনে হয় তেমন কোন সর্টকাট নেই, যেই শর্টকাট দেখাবে বুঝবেন তার মধ্যে ঘাপলা আছে ... একজন ভালো শিক্ষক তার জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা দিয়ে সঠিক পথ দেখাতে পারবে ... যে যত জ্ঞানি সে তত সহজ ভাবে যাওয়ার রাস্তাটা দেখায় দিতে পারবে এবং বুঝায় দিতে পারবে ...রাস্তাটা অতিক্রম করতে হবে স্টুডেন্টকেই... এই রাস্তা চলার পথে একজন শিক্ষক ও অভিভাবক মাঝে মাঝে পরামর্শ ও উৎসাহ দিয়ে গর্ত পার করতে সহযোগিতা করতে পারে ...এর বেশি কিছু নয় "
যদি কখনো কেউ শর্টকাট পথ এপ্লাই করে তাহলে একদিন না একদিন ধরা খেতে হবে...
এইবার ইউনিভার্সিটি ভর্তি পরীক্ষার অবস্থা সম্পর্কে আশা করি সবাই অবগত আছেন ...
অসংখ্য স্টুডেন্ট এসএসসি ও এইচএসসি তে গোল্ডেন এ+ পেয়েছে ...অথচ গড়ে পাশ করেছে মাত্র ৫-১৫% টিকা তো অনেক পরের বিষয়...
আর বিসিএস ও ব্যাংক জবের পরীক্ষা দিতে এসে অনেকে হাড়ে হাড়ে বুঝতে পারছেন জীবনে কি ভুল করেছে পড়া ফাঁকি দিয়ে এসে ...
অভিভাবকেরা সবময়ই চান তাদের প্রিয় সন্তানেরা জীবনে সফল হোক । জীবনের এমন একটা সময়ে আমরা আছি যখন সন্তান ছাড়া আমাদের সম্বল বলতে আর কিছুই নাই । এই যে এত পরিশ্রম, এত কষ্ট, এত সংগ্রাম সবই প্রিয় সন্তানদের মুখে হাঁসি ফোটাবার জন্য । সন্তানের মঙ্গলের জন্য এম কোন ত্যাগ নাই যা আমরা করিনা । বলতে গেলে জীবনের সবই বিলিয়ে দেই সন্তানের জন্য । আর ভাবি এত কষ্ট করি দু:খ নাই তবুও সন্তানেরা মানুষ হোক । ওরা জীবনে প্রতিষ্ঠিত হোক ।
দু:খজনক হলেও সত্য এইযে আমাদের চাওয়ার মধ্যে কোন ত্রুটি না থাকলেও কি ভাবে তা বাস্তবায়ন সম্ভব তার মধ্যে যথেষ্ট ত্রুটি রয়েছে ।
কিন্তু আমরা সব অভিভাবকরা কি জানি আমাদের সন্তানেরা কিভাবে জীবনে সফল হবে? অথবা আমরা কী তাদের জন্য এমন পরিবেশ সৃষ্টি করি বা করেছি? আসলে কেমনভাবে পড়লে আমাদের সন্তান মানুষ হবে তা আমরা খুব কম বাবা-মা এবং কম জানি ।
এখানে কিছু বিষয় তুলে ধরছি যা আমাদের সন্তান জীবনে সফল হবার জন্য প্রয়োজন ।
১.বাসার পরিবেশ : আমাদের সব সময়ই লক্ষ্য রাখতে হবে । আমাদের সন্তানদের পড়া-লিখায় যেন কোন ব্যঘাত না ঘটে । আমাদের উতিৎ হবেনা বিদ্যালয় বাদ দিয়ে তাকে অন্য কোন কাজে লাগানো । আমাদের সন্তানটি সারা দিন কার সাথে মেশে, কোথায় যায় , কী করে তার আমাদের নজর রাখতে হবে ।
২. শিক্ষক নির্বাচন : একজন ছাত্রের/ছাত্রীর জীবনে প্রায় ১৫০-৩০০ শিক্ষক/শিক্ষিকার সংস্পর্শে আসতে হয় । শিক্ষকের আচরন এবংদৃষ্টিভঙ্গি , শিক্ষার্থীর জীবনে ব্যপক প্রভাব ফেলে । তাই শিক্ষক/শিক্ষিকা নির্বাচনের ক্ষেত্রে অত্যান্ত সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে । শিক্ষকের পাঠদানের ক্ষমতা , শিক্ষককের শিক্ষাগত যোগ্যতা , শিক্ষার্থীর প্রতি যত্নশীলতা , শিক্ষকের শিখানোর আন্তরিকতা ইত্যাদি বিষয় বিবেচনা করে আমাদের উচিত ঐ শিক্ষক/শিক্ষিকার নিকট আমাদের সন্তানকে দেয়া ।
৩.শিক্ষক/শিক্ষিকা কী পড়ালেন তার খবর রাখা : আমরা অনেক সময় শিক্ষকের উপর পুরাপুরি নির্ভর হয়ে যাই । মনে করি আমার সন্তানের প্রতি শিক্ষক সাহেব যত্নশীল আছেন । তিনি কী পড়াচ্ছেন তার খবর নিলামনা । একজন শিক্ষক একজন শিক্ষার্থীকে তার অভিষ্ট লক্ষ্যে পৌছিয়ে দিতে পারেন আবার পারেন ধ্বংশ করে দিতে । আমরা দেখি অনেক শিক্ষকের ছাত্র/ছাত্রী জীবনে ভাল করেছে আবার অনেক শিক্ষককের ছাত্র/ছাত্রীরা ভাল করতে পারেনী । ছাত্র গঠনের জন্য শিক্ষকের বিরাট ভুমিকা আছে । আপনাকে লক্ষ্য রাখতে হবে শিক্ষক দাগিয়ে বা কম পড়িয়ে পাশ করাচ্ছেন কিনা । কোনক্রমেই দাগিয়ে বা কম পড়ে পাশ করা যাবেনা । এটা একজন ছাত্র/ছাত্রীকে ধ্বংশ করে ।
৪.আপনী নন , আপনার সন্তাানকে দিয়ে শিক্ষক পছন্দ করাবেন । যে শিক্ষকের পড়া আপনার সন্তান বোঝেনা তার নিকট একদিনও রাখবেন না ।
৫.আমরা শিক্ষকেরা , শিক্ষার্থীরা না বুঝলে তাদেরকে দোশারপ করি । খারাপ, গাধা,বোকা ইত্যাদি বলে গালিদেই । কিন্তু আমরা একবারও কি চিন্তা করি আমার পড়ানোর মধ্যে ঘাপলা আছে যে কারনে ছাত্র/ছাত্রীরা বুঝতে পারছেনা । আমাদের এ বিষয়গুলির প্রতি খেয়াল রাখতে হবে ।
৬. শিক্ষক/শিক্ষিকাদের কে অবশ্যই শিক্ষার্থীর মন বুঝতে হবে । তারা কেন বুঝতে পারেছনা । কি ভাবে পড়ালে বুঝবে তা নিয়ে ভাবতে হবে ।
৭. কোন ক্রমেই কম জেনে শ্রেণিতে যাওয়া যাবে না । বিষয় বস্তু সমন্ধে পরিস্কার এবং স্পষ্ট ধারনা রাখতে হবে । এর জন্য প্রয়োজন হলে নিজে পড়তে হবে ।
৮.নিজেকে সবসময়ই ছাত্র ভাবতে হবে এবং বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে ।
৯.শুধুমাত্র বই এর পড়া টুকো পড়ালেই হবে না এর সাথে সংশ্লিষ্ট অন্য বইও পড়াতে হবে । প্রয়োজন হলে নোট করে দিতে হবে ।
১০.পড়া লিখা করতে হবে পড়া লিখার জন্য , শুধু পাশ বা ডিগ্রী অর্জনের জন্য নয় ।
যা খেয়াল করতে হবেঃ
-------------------
১.সিলেক্টিভ পড়া পরিহার করতে হবে ।
২.সকল বিষয়ের প্রতি সমান গুরুত্ব দিতে হবে ।
৩.সিলেবাসের কোন অংশই বাদ দেয়া যাবেনা । বরং পড়ার সাথে সংগতিপূর্ণ অন্যন্য বই পড়তে হবে
৪.জানার পিছনে ছুটতে হবে , শুধুমাত্র এ+ এর পিছনে নয় । জানলে এমনিতেই এ+ হবে ।
৫.সস্তা নম্বর দেয়া শিক্ষককে পরিহার করতে হবে ।
৬.শিক্ষক/শিক্ষিকা বাছাই করতে হবে তার পড়ালো দেখে ।
৭.পরীক্ষায় প্রশ্ন কমন দেয়া শিক্ষক/শিক্ষিকা পরিহার করতে হবে ।
৮.মনে রাখতে হবে নম্বর তোমার জীবনে বড় কিছু এনে দেবেনা । জানাটাই তোমার অবলম্বন ।
৯. নম্বর দিতে শিক্ষকদের টাকা -পয়সা খরচ হয়না । ছাত্রের জানার চাইতে প্রাপ্য নম্বর বেশী কিনা তা যাচাই করতে হবে ।
১০.কোন বিষয়ে হালকা জ্ঞান পরিহার করতে হবে । বিষয়ের গভীরে জ্ঞান অর্জন করতে হবে ।
১১.শিক্ষক নির্বাচনের ক্ষেত্রে সঠিকতার পরিচয় দিতে হবে । কারণ ছাত্রের পতনের জন্য একজন ফাকিঁবাজ শিক্ষকই যথেষ্ঠ ।
আপনার প্রিয় সন্তানেরা পড়ালেখায় ভালো করুক এবং জীবনে সফল হোক...
তাহলে নিচের বিষয়গুলো মন দিয়ে পড়ুন ...
আশা করি উপকারে আসবে ...
"আসলে সাফল্যের মনে হয় তেমন কোন সর্টকাট নেই, যেই শর্টকাট দেখাবে বুঝবেন তার মধ্যে ঘাপলা আছে ... একজন ভালো শিক্ষক তার জ্ঞান ও অভিজ্ঞতা দিয়ে সঠিক পথ দেখাতে পারবে ... যে যত জ্ঞানি সে তত সহজ ভাবে যাওয়ার রাস্তাটা দেখায় দিতে পারবে এবং বুঝায় দিতে পারবে ...রাস্তাটা অতিক্রম করতে হবে স্টুডেন্টকেই... এই রাস্তা চলার পথে একজন শিক্ষক ও অভিভাবক মাঝে মাঝে পরামর্শ ও উৎসাহ দিয়ে গর্ত পার করতে সহযোগিতা করতে পারে ...এর বেশি কিছু নয় "
যদি কখনো কেউ শর্টকাট পথ এপ্লাই করে তাহলে একদিন না একদিন ধরা খেতে হবে...
এইবার ইউনিভার্সিটি ভর্তি পরীক্ষার অবস্থা সম্পর্কে আশা করি সবাই অবগত আছেন ...
অসংখ্য স্টুডেন্ট এসএসসি ও এইচএসসি তে গোল্ডেন এ+ পেয়েছে ...অথচ গড়ে পাশ করেছে মাত্র ৫-১৫% টিকা তো অনেক পরের বিষয়...
আর বিসিএস ও ব্যাংক জবের পরীক্ষা দিতে এসে অনেকে হাড়ে হাড়ে বুঝতে পারছেন জীবনে কি ভুল করেছে পড়া ফাঁকি দিয়ে এসে ...
অভিভাবকেরা সবময়ই চান তাদের প্রিয় সন্তানেরা জীবনে সফল হোক । জীবনের এমন একটা সময়ে আমরা আছি যখন সন্তান ছাড়া আমাদের সম্বল বলতে আর কিছুই নাই । এই যে এত পরিশ্রম, এত কষ্ট, এত সংগ্রাম সবই প্রিয় সন্তানদের মুখে হাঁসি ফোটাবার জন্য । সন্তানের মঙ্গলের জন্য এম কোন ত্যাগ নাই যা আমরা করিনা । বলতে গেলে জীবনের সবই বিলিয়ে দেই সন্তানের জন্য । আর ভাবি এত কষ্ট করি দু:খ নাই তবুও সন্তানেরা মানুষ হোক । ওরা জীবনে প্রতিষ্ঠিত হোক ।
দু:খজনক হলেও সত্য এইযে আমাদের চাওয়ার মধ্যে কোন ত্রুটি না থাকলেও কি ভাবে তা বাস্তবায়ন সম্ভব তার মধ্যে যথেষ্ট ত্রুটি রয়েছে ।
কিন্তু আমরা সব অভিভাবকরা কি জানি আমাদের সন্তানেরা কিভাবে জীবনে সফল হবে? অথবা আমরা কী তাদের জন্য এমন পরিবেশ সৃষ্টি করি বা করেছি? আসলে কেমনভাবে পড়লে আমাদের সন্তান মানুষ হবে তা আমরা খুব কম বাবা-মা এবং কম জানি ।
এখানে কিছু বিষয় তুলে ধরছি যা আমাদের সন্তান জীবনে সফল হবার জন্য প্রয়োজন ।
১.বাসার পরিবেশ : আমাদের সব সময়ই লক্ষ্য রাখতে হবে । আমাদের সন্তানদের পড়া-লিখায় যেন কোন ব্যঘাত না ঘটে । আমাদের উতিৎ হবেনা বিদ্যালয় বাদ দিয়ে তাকে অন্য কোন কাজে লাগানো । আমাদের সন্তানটি সারা দিন কার সাথে মেশে, কোথায় যায় , কী করে তার আমাদের নজর রাখতে হবে ।
২. শিক্ষক নির্বাচন : একজন ছাত্রের/ছাত্রীর জীবনে প্রায় ১৫০-৩০০ শিক্ষক/শিক্ষিকার সংস্পর্শে আসতে হয় । শিক্ষকের আচরন এবংদৃষ্টিভঙ্গি , শিক্ষার্থীর জীবনে ব্যপক প্রভাব ফেলে । তাই শিক্ষক/শিক্ষিকা নির্বাচনের ক্ষেত্রে অত্যান্ত সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে । শিক্ষকের পাঠদানের ক্ষমতা , শিক্ষককের শিক্ষাগত যোগ্যতা , শিক্ষার্থীর প্রতি যত্নশীলতা , শিক্ষকের শিখানোর আন্তরিকতা ইত্যাদি বিষয় বিবেচনা করে আমাদের উচিত ঐ শিক্ষক/শিক্ষিকার নিকট আমাদের সন্তানকে দেয়া ।
৩.শিক্ষক/শিক্ষিকা কী পড়ালেন তার খবর রাখা : আমরা অনেক সময় শিক্ষকের উপর পুরাপুরি নির্ভর হয়ে যাই । মনে করি আমার সন্তানের প্রতি শিক্ষক সাহেব যত্নশীল আছেন । তিনি কী পড়াচ্ছেন তার খবর নিলামনা । একজন শিক্ষক একজন শিক্ষার্থীকে তার অভিষ্ট লক্ষ্যে পৌছিয়ে দিতে পারেন আবার পারেন ধ্বংশ করে দিতে । আমরা দেখি অনেক শিক্ষকের ছাত্র/ছাত্রী জীবনে ভাল করেছে আবার অনেক শিক্ষককের ছাত্র/ছাত্রীরা ভাল করতে পারেনী । ছাত্র গঠনের জন্য শিক্ষকের বিরাট ভুমিকা আছে । আপনাকে লক্ষ্য রাখতে হবে শিক্ষক দাগিয়ে বা কম পড়িয়ে পাশ করাচ্ছেন কিনা । কোনক্রমেই দাগিয়ে বা কম পড়ে পাশ করা যাবেনা । এটা একজন ছাত্র/ছাত্রীকে ধ্বংশ করে ।
৪.আপনী নন , আপনার সন্তাানকে দিয়ে শিক্ষক পছন্দ করাবেন । যে শিক্ষকের পড়া আপনার সন্তান বোঝেনা তার নিকট একদিনও রাখবেন না ।
৫.আমরা শিক্ষকেরা , শিক্ষার্থীরা না বুঝলে তাদেরকে দোশারপ করি । খারাপ, গাধা,বোকা ইত্যাদি বলে গালিদেই । কিন্তু আমরা একবারও কি চিন্তা করি আমার পড়ানোর মধ্যে ঘাপলা আছে যে কারনে ছাত্র/ছাত্রীরা বুঝতে পারছেনা । আমাদের এ বিষয়গুলির প্রতি খেয়াল রাখতে হবে ।
৬. শিক্ষক/শিক্ষিকাদের কে অবশ্যই শিক্ষার্থীর মন বুঝতে হবে । তারা কেন বুঝতে পারেছনা । কি ভাবে পড়ালে বুঝবে তা নিয়ে ভাবতে হবে ।
৭. কোন ক্রমেই কম জেনে শ্রেণিতে যাওয়া যাবে না । বিষয় বস্তু সমন্ধে পরিস্কার এবং স্পষ্ট ধারনা রাখতে হবে । এর জন্য প্রয়োজন হলে নিজে পড়তে হবে ।
৮.নিজেকে সবসময়ই ছাত্র ভাবতে হবে এবং বই পড়ার অভ্যাস গড়ে তুলতে হবে ।
৯.শুধুমাত্র বই এর পড়া টুকো পড়ালেই হবে না এর সাথে সংশ্লিষ্ট অন্য বইও পড়াতে হবে । প্রয়োজন হলে নোট করে দিতে হবে ।
১০.পড়া লিখা করতে হবে পড়া লিখার জন্য , শুধু পাশ বা ডিগ্রী অর্জনের জন্য নয় ।
যা খেয়াল করতে হবেঃ
-------------------
১.সিলেক্টিভ পড়া পরিহার করতে হবে ।
২.সকল বিষয়ের প্রতি সমান গুরুত্ব দিতে হবে ।
৩.সিলেবাসের কোন অংশই বাদ দেয়া যাবেনা । বরং পড়ার সাথে সংগতিপূর্ণ অন্যন্য বই পড়তে হবে
৪.জানার পিছনে ছুটতে হবে , শুধুমাত্র এ+ এর পিছনে নয় । জানলে এমনিতেই এ+ হবে ।
৫.সস্তা নম্বর দেয়া শিক্ষককে পরিহার করতে হবে ।
৬.শিক্ষক/শিক্ষিকা বাছাই করতে হবে তার পড়ালো দেখে ।
৭.পরীক্ষায় প্রশ্ন কমন দেয়া শিক্ষক/শিক্ষিকা পরিহার করতে হবে ।
৮.মনে রাখতে হবে নম্বর তোমার জীবনে বড় কিছু এনে দেবেনা । জানাটাই তোমার অবলম্বন ।
৯. নম্বর দিতে শিক্ষকদের টাকা -পয়সা খরচ হয়না । ছাত্রের জানার চাইতে প্রাপ্য নম্বর বেশী কিনা তা যাচাই করতে হবে ।
১০.কোন বিষয়ে হালকা জ্ঞান পরিহার করতে হবে । বিষয়ের গভীরে জ্ঞান অর্জন করতে হবে ।
১১.শিক্ষক নির্বাচনের ক্ষেত্রে সঠিকতার পরিচয় দিতে হবে । কারণ ছাত্রের পতনের জন্য একজন ফাকিঁবাজ শিক্ষকই যথেষ্ঠ ।
No comments