বাচ্চাদের পড়াশোনায় আগ্রহী করার সাত উপায়
বাচ্চাদের পড়াশোনায় আগ্রহী করার সাত উপায়
বাচ্চাদের পড়াশোনায় বসাতে মা-বাবাকে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়। কিন্তু লেখাপড়া তো করতেই হবে। তাই বেশির ভাগ সময়ই নানাভাবে শাসন করতে হয় বাবা-মাকে। অভিভাবকদের এই যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দিতে বিশেষজ্ঞরা নানা গবেষণা করেছেন। বাচ্চাদের পড়াশোনার প্রতি আগ্রহী করে তুলতে সাতটি পস্থা অবলম্বনের পরামর্শ দিয়েছেন অভিজ্ঞরা। এগুলো জেনে রাখুন।
১. আনন্দময় করে : শিশুরা আনন্দ চায়। পড়াশোনা যদি আনন্দময় হয়ে ওঠে তবে তা করতে আগ্রহী হবে আপনার সন্তান। এ কাজটি করার সময় আপনার আচরণই আসল ভূমিকা পালন করে। লেখাপড়া মজাদারভাবে উপস্থাপন করুন। শিশুটি মজা করতে করতেই পড়ার কাজটি সারবে।
২. সঠিক উপায় বেছে নিন : বেশির ভাগ সময় বাচ্চারা মনে করে, লেখাপড়া অন্যান্য শ্রমসাধ্য কাজের মতোই একটি কষ্টকর কাজ। তারা তো বুঝবে না যে তাদের বড় হয়ে বড় কিছু হতে হলে পড়তে হবে। তাই আপনিও যদি শিক্ষা অর্জনের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে লেকচার শুরু করেন, তবে তারা একে আরো বিরক্তিকর মনে করবে। তাদের জিজ্ঞাসা করুন, তাদের কী করতে ভালো লাগে? সেই ভালো লাগার সঙ্গে লেখাপড়াকে যোগ করে বোঝানোর চেষ্টা করুন। একটু বুদ্ধি খাটিয়ে বোঝালেই শিশুরা বোঝে।
৩. পুরস্কার : পড়ার জন্য ছোটদের পুরস্কৃত করুন। ঠিকমতো পড়লে দুটো চকোলেট কি মন্দ উপহার? অথবা একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত পড়লে পাঁচ মিনিট খেলার সুযোগ। আর এসবের লোভে ঝটপট পড়ার কাজটা সেরে নেবে বাচ্চারা।
৪. সময় ঠিক করে নিন : প্রতিদিনের নির্দিষ্ট কাজের জন্য নির্দিষ্ট সময় ঠিক করে নিন। বিশেষজ্ঞরা বলেন, প্রতি রাতে হোমওয়ার্কের জন্য ৪৫ মিনিট যথেষ্ট সময়। শিশুকেও বলুন যে তার পড়ার কাজটি অসীম সময় পর্যন্ত নয়। ঘড়িতে অ্যালার্ম দিয়ে বলুন, এটা বেজে ওঠার আগ পর্যন্ত তাদের পড়তে হবে, এর বেশি নয়।
৫. প্রশংসা করুন : ছোট বা বড় যে কাজই করুক না কেন, শিশুকে উৎসাহ দিন। শিশুরা প্রশংসা বা উৎসাহ পেতে দারুণ ভালোবাসে। কাজেই পড়াশোনার কারণে যদি এই প্রশংসা পাওয়া যায়, তবে তা করতে পিছপা হয় না তারা।
৬. নিজেও পড়ুন : শিশুদের পড়াতে গেলে দেখা যায়, তাদের পড়ে পড়ে পড়াতে হচ্ছে। তা না করে নিজে বরং অন্য কিছু পড়ুন। আপনার পড়া দেখে শিশুটিও তার পড়া পড়তে উৎসাহ বোধ করবে। আর তার নিজের পড়াটা নিজের করাই উত্তম।
৭. একটু শ্বাস নিন : স্কুল বাচ্চাদের জন্য সবচেয়ে ভালো। শিশুকে বোঝান যে স্কুলে অন্য বাচ্চারা গিয়ে যে আনন্দ-ফুর্তি করে থাকে তা পেতে হলে তাকেও স্কুলে ভর্তি হতে হবে। একসঙ্গে শেখার যে আনন্দ তা একবার দেখাতে পারলে তারা স্কুলে যেতে আগ্রহী হবে। তাদের দোষারোপ করলে চলবে না। স্কুলে ভর্তি করার পর আপনি একটু শ্বাস নিন।
বাচ্চাদের পড়াশোনায় বসাতে মা-বাবাকে অনেক কাঠখড় পোড়াতে হয়। কিন্তু লেখাপড়া তো করতেই হবে। তাই বেশির ভাগ সময়ই নানাভাবে শাসন করতে হয় বাবা-মাকে। অভিভাবকদের এই যন্ত্রণা থেকে মুক্তি দিতে বিশেষজ্ঞরা নানা গবেষণা করেছেন। বাচ্চাদের পড়াশোনার প্রতি আগ্রহী করে তুলতে সাতটি পস্থা অবলম্বনের পরামর্শ দিয়েছেন অভিজ্ঞরা। এগুলো জেনে রাখুন।
১. আনন্দময় করে : শিশুরা আনন্দ চায়। পড়াশোনা যদি আনন্দময় হয়ে ওঠে তবে তা করতে আগ্রহী হবে আপনার সন্তান। এ কাজটি করার সময় আপনার আচরণই আসল ভূমিকা পালন করে। লেখাপড়া মজাদারভাবে উপস্থাপন করুন। শিশুটি মজা করতে করতেই পড়ার কাজটি সারবে।
২. সঠিক উপায় বেছে নিন : বেশির ভাগ সময় বাচ্চারা মনে করে, লেখাপড়া অন্যান্য শ্রমসাধ্য কাজের মতোই একটি কষ্টকর কাজ। তারা তো বুঝবে না যে তাদের বড় হয়ে বড় কিছু হতে হলে পড়তে হবে। তাই আপনিও যদি শিক্ষা অর্জনের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে লেকচার শুরু করেন, তবে তারা একে আরো বিরক্তিকর মনে করবে। তাদের জিজ্ঞাসা করুন, তাদের কী করতে ভালো লাগে? সেই ভালো লাগার সঙ্গে লেখাপড়াকে যোগ করে বোঝানোর চেষ্টা করুন। একটু বুদ্ধি খাটিয়ে বোঝালেই শিশুরা বোঝে।
৩. পুরস্কার : পড়ার জন্য ছোটদের পুরস্কৃত করুন। ঠিকমতো পড়লে দুটো চকোলেট কি মন্দ উপহার? অথবা একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত পড়লে পাঁচ মিনিট খেলার সুযোগ। আর এসবের লোভে ঝটপট পড়ার কাজটা সেরে নেবে বাচ্চারা।
৪. সময় ঠিক করে নিন : প্রতিদিনের নির্দিষ্ট কাজের জন্য নির্দিষ্ট সময় ঠিক করে নিন। বিশেষজ্ঞরা বলেন, প্রতি রাতে হোমওয়ার্কের জন্য ৪৫ মিনিট যথেষ্ট সময়। শিশুকেও বলুন যে তার পড়ার কাজটি অসীম সময় পর্যন্ত নয়। ঘড়িতে অ্যালার্ম দিয়ে বলুন, এটা বেজে ওঠার আগ পর্যন্ত তাদের পড়তে হবে, এর বেশি নয়।
৫. প্রশংসা করুন : ছোট বা বড় যে কাজই করুক না কেন, শিশুকে উৎসাহ দিন। শিশুরা প্রশংসা বা উৎসাহ পেতে দারুণ ভালোবাসে। কাজেই পড়াশোনার কারণে যদি এই প্রশংসা পাওয়া যায়, তবে তা করতে পিছপা হয় না তারা।
৬. নিজেও পড়ুন : শিশুদের পড়াতে গেলে দেখা যায়, তাদের পড়ে পড়ে পড়াতে হচ্ছে। তা না করে নিজে বরং অন্য কিছু পড়ুন। আপনার পড়া দেখে শিশুটিও তার পড়া পড়তে উৎসাহ বোধ করবে। আর তার নিজের পড়াটা নিজের করাই উত্তম।
৭. একটু শ্বাস নিন : স্কুল বাচ্চাদের জন্য সবচেয়ে ভালো। শিশুকে বোঝান যে স্কুলে অন্য বাচ্চারা গিয়ে যে আনন্দ-ফুর্তি করে থাকে তা পেতে হলে তাকেও স্কুলে ভর্তি হতে হবে। একসঙ্গে শেখার যে আনন্দ তা একবার দেখাতে পারলে তারা স্কুলে যেতে আগ্রহী হবে। তাদের দোষারোপ করলে চলবে না। স্কুলে ভর্তি করার পর আপনি একটু শ্বাস নিন।
No comments