জেনে নিন মনোযোগ বাড়ানোর ১২টি উপায়
জেনে নিন মনোযোগ বাড়ানোর ১২টি উপায়
যারা সকাল থেকে রাত পর্যন্ত বাঁধা শিডিউলের মধ্যে কাটান তাদের জন্য ‘মনোযোগ’ খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। এছাড়া শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে একজন হোমমেকারের জন্য কাজে মনোযোগী হতে পারাটা জরুরি। কোনো কারণে মন বিক্ষিপ্ত হলে বা সমস্যার মধ্যে থাকলে কোনো কাজেই ঠিকঠাক মন দেওয়া যায় না। সম্প্রতি একটি ওয়েবসাইট মনোযোগ বাড়ানোর উপায় নিয়ে পাঠকের মতামত আহ্বান করেছিল। সেখান থেকে দেওয়া হলো মনোযোগ বাড়ানোর ১২টি উপায়:
১. পর্যাপ্ত ঘুম না হলে মন বিক্ষিপ্ত হয়। প্রতিদিন ৫ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমাতে পারলে মন স্থির থাকে।
২. ব্যায়াম স্মরণশক্তি ও মনোযোগ নিবদ্ধ করার ক্ষমতা বাড়ায়। এ জন্য ব্যায়ামবীর হতে হবে এমন কথা নেই। এটুকু মেনে নিতে হবে যে আপনার দেহ সম্পদ; দায় নয়। এর রক্ষায় পরিচর্যা প্রয়োজন।
৩. ই-মেইল, ফেসবুক ও টুইটারের মতো অনলাইনে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, মোবাইল ফোন ইত্যাদি আপনার মনোযোগ নষ্ট করতে পারে। এগুলো থেকে নিজেকে সরিয়ে রাখুন। আলোর ঝলকানি দেয় এমন ডিভাইস, জোরে শব্দ করে বা ভাইব্রেট করে এমন যন্ত্র দূরে সরিয়ে দিন।
৪. ঘুম, কাজ ও বিশ্রামের একটি নির্দিষ্ট সময় থাকা উচিত। এর ব্যতিক্রম হলে অতিরিক্ত সময় ও উদ্যম ব্যয় হবে। নষ্ট হবে মনোযোগ।
৫. রুটিন মেনে চলুন। নিয়মিত কোনো কাজ করলে তা আপনার দেহের হরমোনকে একটি নির্দিষ্ট ছন্দে চালিত করে। এতে দেহের উদ্যম বাড়বে এবং সকাল থেকেই কোনো একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে দৃষ্টি নিবদ্ধ করা সম্ভব হবে।
৬. জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণ করুন। লক্ষ্য ঠিক করার পর ভাবুন আপনি ঠিক কোন কাজটি করতে চান। যখন আপনি জীবনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা গড়তে পারবেন, তখন কোনো বিষয়ে মনোযোগ দেওয়া অনেক সহজ হবে।
৭. আপনার নিজস্ব আগ্রহের বিষয়েই মনোযোগ দিন। আগ্রহের বিষয়ে কাজ করা সাফল্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আর এতে মনোযোগ ধরে রাখাও সহজ হয়।
৮. নিজের অসমাপ্ত কাজগুলো মনে করে নেওয়ার জন্য প্রতিদিন ডায়েরি লেখার অভ্যাস করতে পারেন। এটা একটি দারুণ উপায়। এতে নিজের অসমাপ্ত কাজগুলো শেষ করার তাগিদ পাওয়া যাবে।
৯. কাজের অগ্রগতির সময়ই বিরতি নিন। যখন কোনো কাজে আপনার ভালো অগ্রগতি হতে থাকে, সে সময়ে বিরতি নিন। এতে আপনি দ্রুত ফিরে এসে কাজটি আবার শুরু করার মতো যথেষ্ট উদ্যম পাবেন।
১০. শব্দরোধী হেডফোন ব্যবহার করলে তা শুধু শব্দই কমাবে না, এতে আপনার সহকর্মীদের জানানো হবে যে আপনি কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত শব্দ পছন্দ করেন না।
১১. বই পড়ার অভ্যাস আপনাকে কোনো একটি বিষয়ে দীর্ঘ সময় মনোযোগ দিতে আগ্রহী করে তুলবে। তবে মনিটরে নয়, বই হাতে নিয়ে পড়ুন।
১২. বড় কাজকে ছোট ছোট ভাগ করে নিন। এতে প্রতিটি ভাগ সম্পন্ন করার জন্য পরিষ্কার লক্ষ্য নির্ধারণ করা যাবে। কাজও সহজ হবে।
যারা সকাল থেকে রাত পর্যন্ত বাঁধা শিডিউলের মধ্যে কাটান তাদের জন্য ‘মনোযোগ’ খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। এছাড়া শিক্ষার্থী থেকে শুরু করে একজন হোমমেকারের জন্য কাজে মনোযোগী হতে পারাটা জরুরি। কোনো কারণে মন বিক্ষিপ্ত হলে বা সমস্যার মধ্যে থাকলে কোনো কাজেই ঠিকঠাক মন দেওয়া যায় না। সম্প্রতি একটি ওয়েবসাইট মনোযোগ বাড়ানোর উপায় নিয়ে পাঠকের মতামত আহ্বান করেছিল। সেখান থেকে দেওয়া হলো মনোযোগ বাড়ানোর ১২টি উপায়:
১. পর্যাপ্ত ঘুম না হলে মন বিক্ষিপ্ত হয়। প্রতিদিন ৫ থেকে ৮ ঘণ্টা ঘুমাতে পারলে মন স্থির থাকে।
২. ব্যায়াম স্মরণশক্তি ও মনোযোগ নিবদ্ধ করার ক্ষমতা বাড়ায়। এ জন্য ব্যায়ামবীর হতে হবে এমন কথা নেই। এটুকু মেনে নিতে হবে যে আপনার দেহ সম্পদ; দায় নয়। এর রক্ষায় পরিচর্যা প্রয়োজন।
৩. ই-মেইল, ফেসবুক ও টুইটারের মতো অনলাইনে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম, মোবাইল ফোন ইত্যাদি আপনার মনোযোগ নষ্ট করতে পারে। এগুলো থেকে নিজেকে সরিয়ে রাখুন। আলোর ঝলকানি দেয় এমন ডিভাইস, জোরে শব্দ করে বা ভাইব্রেট করে এমন যন্ত্র দূরে সরিয়ে দিন।
৪. ঘুম, কাজ ও বিশ্রামের একটি নির্দিষ্ট সময় থাকা উচিত। এর ব্যতিক্রম হলে অতিরিক্ত সময় ও উদ্যম ব্যয় হবে। নষ্ট হবে মনোযোগ।
৫. রুটিন মেনে চলুন। নিয়মিত কোনো কাজ করলে তা আপনার দেহের হরমোনকে একটি নির্দিষ্ট ছন্দে চালিত করে। এতে দেহের উদ্যম বাড়বে এবং সকাল থেকেই কোনো একটি নির্দিষ্ট বিষয়ে দৃষ্টি নিবদ্ধ করা সম্ভব হবে।
৬. জীবনের লক্ষ্য নির্ধারণ করুন। লক্ষ্য ঠিক করার পর ভাবুন আপনি ঠিক কোন কাজটি করতে চান। যখন আপনি জীবনের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা গড়তে পারবেন, তখন কোনো বিষয়ে মনোযোগ দেওয়া অনেক সহজ হবে।
৭. আপনার নিজস্ব আগ্রহের বিষয়েই মনোযোগ দিন। আগ্রহের বিষয়ে কাজ করা সাফল্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আর এতে মনোযোগ ধরে রাখাও সহজ হয়।
৮. নিজের অসমাপ্ত কাজগুলো মনে করে নেওয়ার জন্য প্রতিদিন ডায়েরি লেখার অভ্যাস করতে পারেন। এটা একটি দারুণ উপায়। এতে নিজের অসমাপ্ত কাজগুলো শেষ করার তাগিদ পাওয়া যাবে।
৯. কাজের অগ্রগতির সময়ই বিরতি নিন। যখন কোনো কাজে আপনার ভালো অগ্রগতি হতে থাকে, সে সময়ে বিরতি নিন। এতে আপনি দ্রুত ফিরে এসে কাজটি আবার শুরু করার মতো যথেষ্ট উদ্যম পাবেন।
১০. শব্দরোধী হেডফোন ব্যবহার করলে তা শুধু শব্দই কমাবে না, এতে আপনার সহকর্মীদের জানানো হবে যে আপনি কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত শব্দ পছন্দ করেন না।
১১. বই পড়ার অভ্যাস আপনাকে কোনো একটি বিষয়ে দীর্ঘ সময় মনোযোগ দিতে আগ্রহী করে তুলবে। তবে মনিটরে নয়, বই হাতে নিয়ে পড়ুন।
১২. বড় কাজকে ছোট ছোট ভাগ করে নিন। এতে প্রতিটি ভাগ সম্পন্ন করার জন্য পরিষ্কার লক্ষ্য নির্ধারণ করা যাবে। কাজও সহজ হবে।
No comments