কিছু মূল্যবান উপদেশ পড়ুন ভাল লাগবে
যদি শক্রতা চান তাহলে বন্ধুদের চেয়ে গুনী হয়ে উঠুন।কথাটা বলেছেন একজন
ফরাসী দাশর্নিক। আর যদি বন্ধুত্ব চান ,তাদেরকেই গুনী ও শ্রেষ্ট হতে দিন ।
তর্ক করে কেউ কখনও জিততে পরেনা। কারন যদি বা কেউ জেতে প্রতিপক্ষের হৃদয় থেকে নিজের আসনটি সে নির্যাস হারায়।এই জেতার কোন অর্থ নাই।-বেঞ্জনেমিন ফ্রস্কলিন
অনুকরন করার মধ্যে সৃষ্টি করার আনন্দ নেই। কিছু করে যদি আনন্দ পেতে চান। সুনাম অর্জন করতে চান। তবে নিজেরে মতো হোন।
‘‘মানুষের জীবনের গভীরতম ইচ্ছাটা কি? শ্রেষ্ঠ হবার ইচ্ছ। সে চায় শ্রেষ্ঠ হতে; সে চায় অন্যেরা তাকে শ্রেষ্ঠ ভাবুক।’’-জন ডিউট
পাথরের উপর পাইন গাছ যদি নাও হতে পারে উপত্যকায় একটা ঝোপ হও -কথাটা বলেছিলেন একজন কবি। কথাটা আমাদের প্রত্যেকের মেনে চলা উচিৎ । পাইনগাছে দেখে পাইনগাছ হবার চেষ্টা করাটা বোকামী হবে। তার চেয়ে নিজের যোগ্যতা আনুযায়ী উপত্যাকায় একটা ভালো ঝোপঁ হওয়া হাজার হাজার গুন ভাল।
‘‘‘যে ব্যক্তি ধীরভাবে অপেক্ষা করে, সেই সফল হতে পারে’’। বস্ত্তত কতকাল অপেক্ষা করতে হবে, তা কে জানে ? আসায় বুক বেঁধে খোদাকে ভরসা করে কাজ করতে থাক, তুমি সফল হবে। সাধনাকে আনন্দ দিয়ে পূর্ন করে তোলা। কবে তুমি কৃতকার্য হবে, সে কথা ভেবোনা তাহলে সাধনায় ক্লান্তি আসবে । ব্যর্থতা তোমাকে অজ্ঞাতসারে তোমার গন্তব্য স্থানে নিয়ে যাবে। আশা শূণ্য ও নিরানন্দ মনে কোনো কাজ করো না।’’
মানুষের অশান্তি স্থায়ী হবার কারন এই যে, তার কোনো বিশেষ ঘটনা বা তাদের পরিবেশকে তাদের অশান্তির কারন বলে মনে করেন। তারা বেঝেন না যে, বরং ঘটনাটি সম্পর্কে তার নিজের উপসংহারই তার অশান্তির কারন। এই রুপ বিশ্বাসের ফলে তারা তাদের অশান্তির কারন দূর করতে পারে না। তারা নিজের উপসংহার ও নিজের বিশ্বাসকে আকড়ে ধরে থাকেন। অতীত নিয়ে তারা ব্যাস্ত থাকেন বলে বর্তমান সমস্যার সমাধান করবার তাদের ইচ্ছা থাকে না।
লাইফের যে কোন সমস্যা দূর করতে চাইলে প্যারাসিটামল ট্যাবলেট মত ...নিজের সমস্যা মেনে নেওয়ার ক্ষমতা বৃদ্ধি করুন... সমস্যাকে পাত্তা দিলে সমস্যা বাড়তে থাকবে ... সমস্যা কে কোন সমস্যাই মনে করা যাবে না ... এইটা জীবনের স্বাভাবিক প্রক্রিয়া চিন্তা করে ইগ্নোর করে যেতে হবে ...সমস্যাকে সাধারন মনে করলেই সমাধান আপনার জন্য খুব সহজ হয়ে যাবে ... সমস্যা যত সাধারন মনে করতে পারবেন তত বেশি এর সমধানের উন্মুক্ত চিন্তা করতে পারবেন ... যে কোন জটিল সমস্যা সমাধানের একটা সহজ পথ অবশ্যই আছে ... আপনি যদি খুব বেশি হতাশ ও দুচিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়েন তাহলে এই সহজ পথ কখনো আপনার দৃষ্টিগোচর হবে না ...
আমার কথা বিশ্বাস না হলে আপনার অতিতের ঘটে যাওয়া ছোট ছোট সমস্যা গুলো একবার চিন্তা করুন যেগুলো আপনি সহজে সমাধান করেছেন... একটু অন্য দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখুন আপনার সমস্যা গুলো কোনটাই ছোট ছিল না ... আপনি তাকে ছোট মনে করেছেন বলেই সমাধান করতে পেরেছেন ...
মোট কথাঃ যেসব সমস্যা আমরা নিয়ন্ত্রন করতে পারি না, সেগুলোকে আমাদের অবজ্ঞা করতে শিখতে হবে। যে সমস্যাগুলো আমাদের আওতার ভিতর সেগুলোকে নিয়ন্ত্রন করতে শিখতে হবে, যে সমস্যাগুলি আমাদের দুশ্চিন্তার কারন তাদের প্রায় সবগুলিই আমাদের নিয়ন্ত্রনের গন্ডির ভেতর রয়েছে। সো সমস্যা নিয়ে কখনো হতাশ হবার প্রশ্নই আসে না ... সময় ও পরিস্থিতিই বলে দিবে এর সমধান কি হবে ... জাস্ট কয়েকটি ভিন্ন পরিস্থিতিতে সমাধানের কয়েকটি পরিকলনা করুন ... সময় ও পরিস্থিতি বলে দিবে সমধানের জন্য কোন পরিকল্পনা প্রয়োগ করবেন ... কোন সমস্যা সমধানের জন্য কখনো একটা পরিকল্পনার উপর নিরভর করবেন না ...
সমস্যা সমধানের সবচেয়ে কার্যকর পন্থা হল ভালমন্দের দায়দায়িত্ব সব ছেড়ে দিন আল্লাহর ওপর। যে যার ধর্ম অনুযায়ী সৃষ্টিকর্তাকে (যেভাবেই আপনি ডাকুন না কেন শুনবেন শুধুমাত্র সেই একজনই ) ডাকুন,তাকে নিতে দিন আপনার সব সমস্যার বোঝা। তার উপর অর্পন করুন সব দুশ্চিন্তা,নিজেকে ছেড়ে দিন ,তুলে দিন তার হাতে। দেখবেন আপনার সমস্যা সমধানের জন্য একটা ভরসা পাবেন এই ভরসা আপনাকে আত্তবিশ্বাস অর্জনে সহায়তা করবে ... ফলে সমধানের সঠিক রাস্তা আপনি সহজেই দেখতে পারবেন ...আসলে আল্লাহর প্রতি এই বিশ্বাসের ফলে আল্লাহ আপনাকে সমধানের দিকে যেতে সহযোগিতা করবে ... আসলে আপনি উনি পাশে আছেন এই বিশ্বাস করে সাহস করে সামনে আগালেই দেখবেন ... সমধানের রাস্তা স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে ...
নোটঃ যে ভুলের জন্য সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে তার কথা ভেবে আফসোস করা ও দুঃখ পাওয়া চরম বোকামি ...ভুল হওয়া স্বাভবিক(তবে একই ভুল দ্বিতীয় বার হওয়া অস্বাভবিক) ... ভুল করা মানুষের জেনেটিক অধিকার ...অনিচ্ছাকৃত ভুল না করলে শিখবেন কিভাবে!!! ।
আমরা সমস্যা সম্পর্কে চিন্তা করব বৈকি গবেষনা করব ,কিন্তু দুশ্চিন্তা করব না। দুশ্চিন্তা আসলে অর্থহীন গোলক ধাঁধাঁ ব্যতীত আর কিছুই নয়। কিন্তু চিন্তা গতিশীল সৃষ্টিধর্মী,সুন্দর চিন্তা প্রতিভার বিকাশ ঘটায়,জীবন আলোকিত হয়।
মানুষের ব্রেন কাজ করার শুরু এবং একাগাড়ে বার ঘন্টা কাজ করার শেষে একই রকম শক্তিশালি থাকে । তার মানে ব্রেনের ক্লান্তি নেই তা যদি না থাকে আমরা ক্লান্ত হই কিভাবে? এর উওরে বিজ্ঞানীরা বলেছেনঃ ভাবাবেগের ফলে আমরা ক্লান্ত হই এবং সে ক্লান্তি আসে মন থেকে।
তর্ক করে কেউ কখনও জিততে পরেনা। কারন যদি বা কেউ জেতে প্রতিপক্ষের হৃদয় থেকে নিজের আসনটি সে নির্যাস হারায়।এই জেতার কোন অর্থ নাই।-বেঞ্জনেমিন ফ্রস্কলিন
অনুকরন করার মধ্যে সৃষ্টি করার আনন্দ নেই। কিছু করে যদি আনন্দ পেতে চান। সুনাম অর্জন করতে চান। তবে নিজেরে মতো হোন।
‘‘মানুষের জীবনের গভীরতম ইচ্ছাটা কি? শ্রেষ্ঠ হবার ইচ্ছ। সে চায় শ্রেষ্ঠ হতে; সে চায় অন্যেরা তাকে শ্রেষ্ঠ ভাবুক।’’-জন ডিউট
পাথরের উপর পাইন গাছ যদি নাও হতে পারে উপত্যকায় একটা ঝোপ হও -কথাটা বলেছিলেন একজন কবি। কথাটা আমাদের প্রত্যেকের মেনে চলা উচিৎ । পাইনগাছে দেখে পাইনগাছ হবার চেষ্টা করাটা বোকামী হবে। তার চেয়ে নিজের যোগ্যতা আনুযায়ী উপত্যাকায় একটা ভালো ঝোপঁ হওয়া হাজার হাজার গুন ভাল।
‘‘‘যে ব্যক্তি ধীরভাবে অপেক্ষা করে, সেই সফল হতে পারে’’। বস্ত্তত কতকাল অপেক্ষা করতে হবে, তা কে জানে ? আসায় বুক বেঁধে খোদাকে ভরসা করে কাজ করতে থাক, তুমি সফল হবে। সাধনাকে আনন্দ দিয়ে পূর্ন করে তোলা। কবে তুমি কৃতকার্য হবে, সে কথা ভেবোনা তাহলে সাধনায় ক্লান্তি আসবে । ব্যর্থতা তোমাকে অজ্ঞাতসারে তোমার গন্তব্য স্থানে নিয়ে যাবে। আশা শূণ্য ও নিরানন্দ মনে কোনো কাজ করো না।’’
মানুষের অশান্তি স্থায়ী হবার কারন এই যে, তার কোনো বিশেষ ঘটনা বা তাদের পরিবেশকে তাদের অশান্তির কারন বলে মনে করেন। তারা বেঝেন না যে, বরং ঘটনাটি সম্পর্কে তার নিজের উপসংহারই তার অশান্তির কারন। এই রুপ বিশ্বাসের ফলে তারা তাদের অশান্তির কারন দূর করতে পারে না। তারা নিজের উপসংহার ও নিজের বিশ্বাসকে আকড়ে ধরে থাকেন। অতীত নিয়ে তারা ব্যাস্ত থাকেন বলে বর্তমান সমস্যার সমাধান করবার তাদের ইচ্ছা থাকে না।
লাইফের যে কোন সমস্যা দূর করতে চাইলে প্যারাসিটামল ট্যাবলেট মত ...নিজের সমস্যা মেনে নেওয়ার ক্ষমতা বৃদ্ধি করুন... সমস্যাকে পাত্তা দিলে সমস্যা বাড়তে থাকবে ... সমস্যা কে কোন সমস্যাই মনে করা যাবে না ... এইটা জীবনের স্বাভাবিক প্রক্রিয়া চিন্তা করে ইগ্নোর করে যেতে হবে ...সমস্যাকে সাধারন মনে করলেই সমাধান আপনার জন্য খুব সহজ হয়ে যাবে ... সমস্যা যত সাধারন মনে করতে পারবেন তত বেশি এর সমধানের উন্মুক্ত চিন্তা করতে পারবেন ... যে কোন জটিল সমস্যা সমাধানের একটা সহজ পথ অবশ্যই আছে ... আপনি যদি খুব বেশি হতাশ ও দুচিন্তাগ্রস্ত হয়ে পড়েন তাহলে এই সহজ পথ কখনো আপনার দৃষ্টিগোচর হবে না ...
আমার কথা বিশ্বাস না হলে আপনার অতিতের ঘটে যাওয়া ছোট ছোট সমস্যা গুলো একবার চিন্তা করুন যেগুলো আপনি সহজে সমাধান করেছেন... একটু অন্য দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখুন আপনার সমস্যা গুলো কোনটাই ছোট ছিল না ... আপনি তাকে ছোট মনে করেছেন বলেই সমাধান করতে পেরেছেন ...
মোট কথাঃ যেসব সমস্যা আমরা নিয়ন্ত্রন করতে পারি না, সেগুলোকে আমাদের অবজ্ঞা করতে শিখতে হবে। যে সমস্যাগুলো আমাদের আওতার ভিতর সেগুলোকে নিয়ন্ত্রন করতে শিখতে হবে, যে সমস্যাগুলি আমাদের দুশ্চিন্তার কারন তাদের প্রায় সবগুলিই আমাদের নিয়ন্ত্রনের গন্ডির ভেতর রয়েছে। সো সমস্যা নিয়ে কখনো হতাশ হবার প্রশ্নই আসে না ... সময় ও পরিস্থিতিই বলে দিবে এর সমধান কি হবে ... জাস্ট কয়েকটি ভিন্ন পরিস্থিতিতে সমাধানের কয়েকটি পরিকলনা করুন ... সময় ও পরিস্থিতি বলে দিবে সমধানের জন্য কোন পরিকল্পনা প্রয়োগ করবেন ... কোন সমস্যা সমধানের জন্য কখনো একটা পরিকল্পনার উপর নিরভর করবেন না ...
সমস্যা সমধানের সবচেয়ে কার্যকর পন্থা হল ভালমন্দের দায়দায়িত্ব সব ছেড়ে দিন আল্লাহর ওপর। যে যার ধর্ম অনুযায়ী সৃষ্টিকর্তাকে (যেভাবেই আপনি ডাকুন না কেন শুনবেন শুধুমাত্র সেই একজনই ) ডাকুন,তাকে নিতে দিন আপনার সব সমস্যার বোঝা। তার উপর অর্পন করুন সব দুশ্চিন্তা,নিজেকে ছেড়ে দিন ,তুলে দিন তার হাতে। দেখবেন আপনার সমস্যা সমধানের জন্য একটা ভরসা পাবেন এই ভরসা আপনাকে আত্তবিশ্বাস অর্জনে সহায়তা করবে ... ফলে সমধানের সঠিক রাস্তা আপনি সহজেই দেখতে পারবেন ...আসলে আল্লাহর প্রতি এই বিশ্বাসের ফলে আল্লাহ আপনাকে সমধানের দিকে যেতে সহযোগিতা করবে ... আসলে আপনি উনি পাশে আছেন এই বিশ্বাস করে সাহস করে সামনে আগালেই দেখবেন ... সমধানের রাস্তা স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে ...
নোটঃ যে ভুলের জন্য সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে তার কথা ভেবে আফসোস করা ও দুঃখ পাওয়া চরম বোকামি ...ভুল হওয়া স্বাভবিক(তবে একই ভুল দ্বিতীয় বার হওয়া অস্বাভবিক) ... ভুল করা মানুষের জেনেটিক অধিকার ...অনিচ্ছাকৃত ভুল না করলে শিখবেন কিভাবে!!! ।
আমরা সমস্যা সম্পর্কে চিন্তা করব বৈকি গবেষনা করব ,কিন্তু দুশ্চিন্তা করব না। দুশ্চিন্তা আসলে অর্থহীন গোলক ধাঁধাঁ ব্যতীত আর কিছুই নয়। কিন্তু চিন্তা গতিশীল সৃষ্টিধর্মী,সুন্দর চিন্তা প্রতিভার বিকাশ ঘটায়,জীবন আলোকিত হয়।
মানুষের ব্রেন কাজ করার শুরু এবং একাগাড়ে বার ঘন্টা কাজ করার শেষে একই রকম শক্তিশালি থাকে । তার মানে ব্রেনের ক্লান্তি নেই তা যদি না থাকে আমরা ক্লান্ত হই কিভাবে? এর উওরে বিজ্ঞানীরা বলেছেনঃ ভাবাবেগের ফলে আমরা ক্লান্ত হই এবং সে ক্লান্তি আসে মন থেকে।
No comments