শ্রেণি শিক্ষক হিসেবে আপনার দায়িত্ব ও কর্তব্য
শ্রেণি শিক্ষক হিসেবে আপনার দায়িত্ব ও কর্তব্য ::
১। হাজিরা খাতায় নাম উঠানো।
২। ভর্তি খাতায় শিক্ষার্থীর নাম মাতাপিতার নাম স্থানীয় অভিভাবকের নাম এবং তাদের মোবাইল নম্বর, বাসার ঠিকানা, অভিভাবকের পেশা সংরক্ষণ করবেন ।
২। ফলাফল রেজিস্ট্রার খাতায় শিক্ষার্থীর বিভিন্ন পরীক্ষার ফলাফল সংরক্ষণ করে প্রোগ্রেস রিপোর্ট তৈরি করবেন ।
৩। । শ্রেণি শিক্ষক সবল, দূর্বল, অধিক দূর্বল, বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত শিক্ষার্থীর তথ্য সংরক্ষণ করবেন।
৪। শিক্ষক বিধি মোতাবেক সময়মত বিদ্যালয়ে উপস্থিত হবেন।
৫। শিক্ষার্থীর প্রতি একজন শ্রেণি শিক্ষকের আচরণ বা দৃষ্টিভঙ্গি সবসময় হবে ইতিবাচক । তিনি নেতিবাচকতা সম্পূর্ণভাবে পরিহার করবেন । শিক্ষক নিজে শৃংখলা মেনে চলবেন ।
৬। শ্রেণি শিক্ষক নিয়মিত প্রাত্যহিক সমাবেশে সময়মত উপস্থিত থাকবেন ।
৭। শ্রেণি কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য শ্রেণি শিক্ষক শিক্ষার্থীদেরকে বেশ কয়েকটি সমান গ্রুপে ভাগ করে দিবেন ।
৮। শিক্ষার্থীর মধ্যে সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক চেতনা সৃষ্টি করার মানসে শ্রেণি শিক্ষক ভোটের মাধ্যমে ক্যাপ্টেন নির্বাচন করবেন ।
৯। একজন শ্রেণি শিক্ষক তার শিক্ষার্থীর সাথে বিশ্বস্থ বন্ধুর মত আচরণ করবেন ।
১০। । শিক্ষক-শিক্ষার্থী সম্পর্ক বজায় রেখে একজন শ্রেণি শিক্ষক শিক্ষার্থীর সুখে-দুখে, সাফল্য-ব্যর্থতায় সব সময় পাশে থাকবেন ।
১১। । একজন শ্রেণি শিক্ষককে শিক্ষার্থীর আচরণ দেখে তার মনের ভাষা বুঝতে হবে।
১২। একজন শ্রেণি শিক্ষক শিক্ষার্থীর মধ্যে প্রেষণা সৃষ্টি করবেন।
১৩। । শ্রেণি শিক্ষকের নিজস্ব গঠনমূলক বা সৃজনশীল কোনো পরামর্শ থাকলে প্রতিষ্ঠান প্রধানের সাথে আলোচনা করে সে অনুযায়ী কাজ করবেন ।
১৪। শ্রেণি শিক্ষক শ্রেণির বিষয় শিক্ষকদের সাথে পরামর্শ করবেন এবং তাঁদের নিকট থেকে প্রয়োজনীয় পরামর্শ নিবেন ।
১৫। কোন শিক্ষার্থী শ্রেণিতে অনিয়ম বা শৃংখলা ভঙ্গ করলে শ্রেণি শিক্ষক তা অভিভাবক ও প্রতিষ্ঠান প্রধানকে অবহিত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সহায়তা করবেন ।
১৬। শ্রেণি শিক্ষক শিক্ষার্থীর পেশাগত জীবনের লক্ষ্য জেনে নিবেন । এতে করে শিক্ষক শিক্ষার্থীকে তার লক্ষ্যে পৌঁছতে প্রয়োজনীয় উপদেশ দিয়ে সহায়তা করতে পারবেন ।
১৭। শ্রেণি শিক্ষক তাঁর বিষয়ে পেশাগত মান উন্নয়নের লক্ষ্যে সময়ে সময়ে সরকারি বা বেসরকারি পর্যায়ে আয়োজিত শিক্ষক প্রশিক্ষণে অংশ গ্রহণ করবেন ।
১৮। পেশাদারী এবং নৈতিক দায়িত্ববোধ থেকে একজন শ্রেণি শিক্ষক মূল্যায়নের ক্ষেত্রে সব সময় সকল শিক্ষার্থীর জন্য একই রকম ধারাবাহিকতা বজায় রাখবেন । মূল্যায়নের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর পরিচয় যাতে প্রাধান্য না পায় বরং শিক্ষার্থীর মেধার মাধ্যমে সকলকে সমান দৃষ্টিতে মূল্যায়ন করলে প্রতিভাবান শিক্ষার্থীরা যথাযথভাবে মূল্যায়িত হবে ।
১। হাজিরা খাতায় নাম উঠানো।
২। ভর্তি খাতায় শিক্ষার্থীর নাম মাতাপিতার নাম স্থানীয় অভিভাবকের নাম এবং তাদের মোবাইল নম্বর, বাসার ঠিকানা, অভিভাবকের পেশা সংরক্ষণ করবেন ।
২। ফলাফল রেজিস্ট্রার খাতায় শিক্ষার্থীর বিভিন্ন পরীক্ষার ফলাফল সংরক্ষণ করে প্রোগ্রেস রিপোর্ট তৈরি করবেন ।
৩। । শ্রেণি শিক্ষক সবল, দূর্বল, অধিক দূর্বল, বিদ্যালয়ে অনুপস্থিত শিক্ষার্থীর তথ্য সংরক্ষণ করবেন।
৪। শিক্ষক বিধি মোতাবেক সময়মত বিদ্যালয়ে উপস্থিত হবেন।
৫। শিক্ষার্থীর প্রতি একজন শ্রেণি শিক্ষকের আচরণ বা দৃষ্টিভঙ্গি সবসময় হবে ইতিবাচক । তিনি নেতিবাচকতা সম্পূর্ণভাবে পরিহার করবেন । শিক্ষক নিজে শৃংখলা মেনে চলবেন ।
৬। শ্রেণি শিক্ষক নিয়মিত প্রাত্যহিক সমাবেশে সময়মত উপস্থিত থাকবেন ।
৭। শ্রেণি কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য শ্রেণি শিক্ষক শিক্ষার্থীদেরকে বেশ কয়েকটি সমান গ্রুপে ভাগ করে দিবেন ।
৮। শিক্ষার্থীর মধ্যে সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক চেতনা সৃষ্টি করার মানসে শ্রেণি শিক্ষক ভোটের মাধ্যমে ক্যাপ্টেন নির্বাচন করবেন ।
৯। একজন শ্রেণি শিক্ষক তার শিক্ষার্থীর সাথে বিশ্বস্থ বন্ধুর মত আচরণ করবেন ।
১০। । শিক্ষক-শিক্ষার্থী সম্পর্ক বজায় রেখে একজন শ্রেণি শিক্ষক শিক্ষার্থীর সুখে-দুখে, সাফল্য-ব্যর্থতায় সব সময় পাশে থাকবেন ।
১১। । একজন শ্রেণি শিক্ষককে শিক্ষার্থীর আচরণ দেখে তার মনের ভাষা বুঝতে হবে।
১২। একজন শ্রেণি শিক্ষক শিক্ষার্থীর মধ্যে প্রেষণা সৃষ্টি করবেন।
১৩। । শ্রেণি শিক্ষকের নিজস্ব গঠনমূলক বা সৃজনশীল কোনো পরামর্শ থাকলে প্রতিষ্ঠান প্রধানের সাথে আলোচনা করে সে অনুযায়ী কাজ করবেন ।
১৪। শ্রেণি শিক্ষক শ্রেণির বিষয় শিক্ষকদের সাথে পরামর্শ করবেন এবং তাঁদের নিকট থেকে প্রয়োজনীয় পরামর্শ নিবেন ।
১৫। কোন শিক্ষার্থী শ্রেণিতে অনিয়ম বা শৃংখলা ভঙ্গ করলে শ্রেণি শিক্ষক তা অভিভাবক ও প্রতিষ্ঠান প্রধানকে অবহিত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সহায়তা করবেন ।
১৬। শ্রেণি শিক্ষক শিক্ষার্থীর পেশাগত জীবনের লক্ষ্য জেনে নিবেন । এতে করে শিক্ষক শিক্ষার্থীকে তার লক্ষ্যে পৌঁছতে প্রয়োজনীয় উপদেশ দিয়ে সহায়তা করতে পারবেন ।
১৭। শ্রেণি শিক্ষক তাঁর বিষয়ে পেশাগত মান উন্নয়নের লক্ষ্যে সময়ে সময়ে সরকারি বা বেসরকারি পর্যায়ে আয়োজিত শিক্ষক প্রশিক্ষণে অংশ গ্রহণ করবেন ।
১৮। পেশাদারী এবং নৈতিক দায়িত্ববোধ থেকে একজন শ্রেণি শিক্ষক মূল্যায়নের ক্ষেত্রে সব সময় সকল শিক্ষার্থীর জন্য একই রকম ধারাবাহিকতা বজায় রাখবেন । মূল্যায়নের ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীর পরিচয় যাতে প্রাধান্য না পায় বরং শিক্ষার্থীর মেধার মাধ্যমে সকলকে সমান দৃষ্টিতে মূল্যায়ন করলে প্রতিভাবান শিক্ষার্থীরা যথাযথভাবে মূল্যায়িত হবে ।
No comments